বায়োমেট্রিক মেশিন কেনার টাকা আত্মসাৎ করলেন শিক্ষা অফিসার

বায়োমেট্রিক মেশিন কেনার টাকা আত্মসাৎ করলেন শিক্ষা অফিসার

বায়োমেট্রিক মেশিন কেনার টাকা আত্মসাৎ করলেন শিক্ষা অফিসার
বায়োমেট্রিক মেশিন কেনার টাকা আত্মসাৎ করলেন শিক্ষা অফিসার

অনলাইন ডেস্ক: প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বায়োমেট্রিক (আঙুলের ছাপ গ্রহণ) মেশিন স্থাপনের জন্য ১২ হাজার টাকা করে বরাদ্দ দেওয়া হয়। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ১২০টি বিদ্যালয়ে দেওয়া হয় এই বরাদ্দ। কিন্তু মেশিন ক্রয় না করে এই টাকা তুলে আত্মসাৎ করেন শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার।

এই অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রোববার (২৮ নভেম্বর) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ফরিদপুরের সহকারী পরিচালক কমলেশ মন্ডলের নেতৃত্বে অভিযান চালায় সংস্থাটির এনফোর্সমেন্ট টিম। দুদকের জনসংযোগ দপ্তর থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

জানা গেছে, দুদক টিম সরেজমিনে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় ও বরাদ্দপ্রাপ্ত বিভিন্ন স্কুল পরিদর্শন করে। এরপর অভিযোগ প্রসঙ্গে কথা বলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের সঙ্গে।

দুদক এনফোর্সমেন্ট এ সংক্রান্ত নথিপত্র যাচাই-বাছাই করে ও স্কুল পরিদর্শন করে অভিযোগের সত্যতা পায়।

টিম জানতে পারে গত জুলাই মাস থেকে কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী আত্মসাতের টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া শুরু হয়েছে।

দুদক জানায়, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশসহ কমিশন বরাবর প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply